গাড়ল - An Overview

নাটোরে প্রতিবন্ধী দিবসে নাচলেন গাইলেন প্রতিবন্ধীরা

১৭ নভেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৭:২১ অপরাহ্ন মন্তব্য করুন

প্রথমার্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ২ গোলে এগিয়ে নেদারল্যান্ডস

রেখে দেওয়া তাস নিয়ে বাগবিতণ্ডা, বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যা

দূষণ কমাতে বিশ্ব ব্যাংক থেকে ২৫ কোটি ডলার ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

উপজেলার মালশন গ্রামের মৃত আব্বাস আলী মোল্লার ছেলে খামারী আব্দুল মান্নান বলেন, আত্মকর্মসংস্থানের সৃষ্টির ইচ্ছে থেকেই গাড়লের খামার গড়ে তোলা। তবে প্রথম দিকে একটু লোকসান গুনতে হয়েছে তবে এখন গাড়ল অত্যন্ত লাভজনক একটি খাতে পরিণত হয়েছে। গাড়লগোত্রীয় এই গাড়লের ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে সারা দেশে। এখানকার খামারিদের কাছ থেকে গাড়লের বাচ্চা কিনে নিয়ে নতুন নতুন খামার গড়ে তুলছেন অনেকে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা উদ্যোক্তারা খামার থেকেই বাচ্চা কিনে নিয়ে যায়। আকার ও আকৃতিভেদে শিশু গাড়লের প্রতিটি ৪০০০থেকে ৬০০০হাজার টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়াও মাংসের চাহিদার জন্য বিক্রি হয় আরও অনেক গাড়ল। মাংস বিক্রির উপযুক্ত গাড়লের চেয়ে বাচ্চা বিক্রি লাভজনক। স্থানীয় পশু হাটে গাড়ল বিক্রি হয়ে থাকে। তবে বাচ্চা গাড়ল বিক্রি হয় খামার থেকেই। এতে খামারিরা স্বচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তবে শখের বশে অনেকে গাড়লের মাংস খেয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে কয়েকজন মিলে খামার থেকে গাড়ল কিনে শখ মেটানোর কাজটি করে থাকেন।

মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।

এটি একটি বহুবর্ষী ঘাস যা একবার লাগালে ৪-৫ বছর পর্যন্ত ঘাস উৎপন্ন হয়। বছরের যে কোন সময় চাষ করা যায়, তবে উত্তম সময় হচ্ছে ফায়ুন চৈত্র মাস । জলাবদ্ধ স্থান ছাড়া বাংলাদেশের যে কোন ধরনের মাটি এমনকি পাহাড়ী ঢল ও লবণাক্ত জমিতেও এ ঘাস জন্মে।

মাছ ধরার ‘বাউত উৎসবে’ মেতেছিল হাজারো মানুষ

গাড়লের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এরা পানি জমে থাকা জমির ঘাস খেতে অভ্যস্ত। ঘাস খাওয়ার জন্য ছাগল পানিতে নামে না। তাই গাড়লের খাদ্য চাহিদা পূরণ করা সহজ।

➡জেলা প্রাণিসম্পদ থেকে পরিদর্শনের জন্য আবার উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস এ পাঠানো হবে।

কাজিপুরে মোহাম্মদ নাসিম স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)

আবাসিক হোটেলে লুকিয়ে আছে জঙ্গি— তথ্য পেয়ে অভিযানে পুলিশ
গাড়ল খামার

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *